সিটিজিএল পেন্টাগান সরাসরি
সূর্যের আলোর প্রভাবে শতভাগ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে নিজস্ব উৎপাদিত এবং ‘বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষনা পরিষদ (BCSIR)’ কর্তৃক পরীক্ষিত বিশ্বমানের পণ্য।
পেন্টাগণ পণ্যটি মানবদেহের
মূল্যবান পাঁচটি (৫) টি অর্গান যেমনঃ ব্রেইন, হার্ট, লিভার, কিডনী ও স্টোমাক (পাকস্থলী)
কে অধিকতর শক্তিশালী করে ও সুরক্ষিত রাখে।
সায়েন্স ল্যাবরেটরি রিপোর্ট
অনুযায়ী, পেন্টাগণে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমানে ভিটামিন- সি, ই, কে, ডি, এনার্জি, ফসফরাস,
পটাশিয়াম, সোডিয়াম, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক ও ল্যাক্টো এসিড
ব্যাকটেরিয়া -যা খুবই দুর্লভ উপাদান।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার
হলো বাংলাদেশে সায়েন্স ল্যাবরেটরীর রিপোর্ট অনুযায়ী পেন্টাগণে কোন প্রকার টক্সিন নাই
যার ফলে এটা ব্যবহারে মানব শরীরে ক্ষতির কোনো আশঙ্কা নেই।
বাংলাদেশ সায়েন্স ল্যাবরেটরীর
উপরিউক্ত তথ্যের ভিত্তিতে CTGL (সিটিজিএল) পেন্টাগণ মানব শরীরের
নিম্নোক্ত উপকারে কার্যকরী ভূমিকা রাখেঃ
১। ঠাণ্ডা, সর্দি, জ্বর, কাশি, কফ, শ্বাসকষ্ট ও
ব্রঙ্কাইটিস প্রতিরোধে সহায়তা করে যা বয়স্কদের অনেক আরাম দিয়ে থাকে।
২। মুখ, জিহ্বা ও গলার
বিভিন্ন সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৩। গলব্লাডার, মাথাব্যথা,
হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে সহায়তা করে (ম্যাগনেসিয়াম, ডি)।
৪। গলব্লাডারে পাথর হতে
বাধা সৃষ্টি করে (ম্যাগনেসিয়াম)।
৫। মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে
মুক্তি ও মানসিক চাপের প্রভাব কমায় এবং ভাল ঘুম হতে সহায়তা করে যা মানসিক রোগীর জন্য
খুবই উপকারী (পটাশিয়াম)।
৬। মানব শরীরের বিভিন্ন
ধরনের ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে (ভিটামিন সি)।
৭। দ্রুত ফর্সা হওয়ার জন্য
কেমিক্যালযুক্ত বিদেশি প্রসাধনী বা মাত্রাতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহারের কারণে স্কিন ক্যান্সার
প্রতিরোধে সহায়তা করে ।
৮। পেন্টাগন ত্বকের গঠন
ঠিক রাখে ও প্রসাধনী ব্যবহার ছাড়াই ত্বকের উজ্জ্বলতা (গ্লোয়িং) বাড়াতে সহায়তা করে
(ভিটামিন সি)।
৯। ক্ষুধা, ঘুম, মুখের
লাবণ্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে (ভিটামিন সি)।
১০। খুশকি দূর করতে, চুলের
অকাল পেকে যাওয়া প্রতিরোধ ও চুলের স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে (ভিটামিন সি।
১১। স্বাস্থ্যকর মাড়ি বজায়
রাখে (ভিটামিন সি)।
১২। আঁচিল প্রতিহত করে।
১৩। এলার্জি প্রতিরোধ করে।
১৪। জ্বালা পোড়া ও ক্ষত
নিরাময়ে সহায়তা করে (ভিটামিন সি)।
১৫। কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা
করে (ভিটামিন সি)।
১৬। রক্তের কোলেস্টেরোল
কমাতে সহায়তা করে (ম্যাগনেসিয়াম)।
১৭। রক্তনালী পুরু হওয়া
রোধ করে (ম্যাগনেসিয়াম)।
১৮। ডায়াবেটিকস প্রতিরোধে
ও নিয়ন্ত্রণ করে। (ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক)।
১৯। ওজন কমাতে সহায়তা করে
(ভিটামিন সি)।
২০। মেয়েলি হরমোন বৃদ্ধি
ও মহিলাদের জরায়ুর বিভিন্ন সংক্রমন প্রতিরোধে সহায়তা করে (জিঙ্ক)।
২১। মূত্রনালীর সংক্রমণ
প্রতিরোধে সহায়তা করে (ম্যাগনেসিয়াম।
২২। প্রোস্টেট গ্রন্থির
টিউমার প্রতিরোধ করে (জিঙ্ক।
২৩। পেশীর নানা ধরনের সমস্যা
সমাধানে সহায়তা করে (ভিটামিন ডি)।
২৪। চোখের ছানি পড়া প্রতিরোধ
করে ও চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করে (ভিটামিন সি,ডি,জিঙ্ক)।
২৫। কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর
করতে যথেষ্ট কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
২৬। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসেবে কাজ করে (ভিটামিন ই, জিঙ্ক)।
২৭। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে
শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করে (জিঙ্ক)।
২৮। হাড়ের, বাতের ও জয়েন্টের
ব্যথা উপশম করতে সহায়তা করে (জিঙ্ক, ফসফরাস)।
২৯। হাড় মজবুত করে ও হাড়
ক্ষয় রোধ করে (জিঙ্ক, ফসফরাস)।
৩০। হাড়ে ক্যালসিয়াম সঞ্চিত
হতে সহায়তা করে (জিঙ্ক)।
৩১। অ্যামাইনো এসিডকে নতুন
প্রোটিনে পরিণত করতে সাহায্য করে (ম্যাগনেসিয়াম)।
৩২। DNA ও RNA পুনর্গঠনে
সহায়তা করে (ম্যাগনেসিয়াম)।
৩৩। আপনাকে সবসময় সতেজ
রাখে, ব্যায়ামে পারফরম্যান্স বাড়ায়, দম ধরে রাখতে সহায়তা করে (ম্যাগনেসিয়াম)।
৩৪। অকাল বার্ধক্য প্রতিরোধ
করে ও বয়সের ছাপ পরতে বাধা প্রদান করে (জিঙ্ক)।
৩৫। শরীরের রক্ত সঞ্চালন
বাড়ায় (পটাশিয়াম)।
৩৬। রক্তচাপ (Blood
Pressure) ও রক্ত জমাট নিয়ন্ত্রণে
সহায়তা করে (ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম) ।
৩৭। হৃদরোগ ও কিডনি রোগ
প্রতিরোধ করে (ফসফরাস)।
৩৮। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়
(ভিটামিন সি)।
৩৯। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
ও মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে (ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম)।
৪০। রক্তের সুগারকে পেশিতে
যেতে সাহায্য কর ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে (ম্যাগনেসিয়াম)।
৪১। স্বাস্থ্যকর যৌন জীবনের
জন্য অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে (জিঙ্ক)।
৪২। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে (জিঙ্ক)।
৪৩। বাজারের ফরমালিন বা
কেমিক্যালযুক্ত তরকারি, শাকসবজি ও ফলমূল বাচ্চাদের মেধাকে আক্রমণ করে। পেন্টাগণ তা
প্রতিহত করে।
যেসব কারণে রক্ত চলাচল
বন্ধ থাকে, পেন্টাগণ ব্যবহারে তা স্বাভাবিকভাবে পূর্ণতা লাভ করে। যা প্যারালাইসিস ব্যাক্তির
জন্য অত্যন্ত উপকারী।